Grameen organizations have come forward to tackle the Corona pandemic
Press Release (April 11,2020)
Grameen Telecom distributed high quality PPE (gowns), masks and food for the distressed.
In order to combat the COVID 19 pandemic, the government and all private and public enterprises and institutions in the country are working relentlessly to ensure healthcare, personal safety and food security during these trying times. The Grameen group of organizations has also come forward along with others with various initiatives to tackle the challenge.
With a view to ensure the safety and protection of doctors, nurses and all health workers’ individual safety, Grameen Fabrics and Fashion (Ltd.) took the initiative and has manufactured 20,000 PPE gowns and has supplied these to different hospitals and medical centres. The production of another 10,000 pieces of PPE is currently underway. Steps have been taken for the import of specific cloth and seam sealing tape which will be used for manufacturing 20,000 PPE gowns for doctors, nurses and health personnel performing duties in Intensive Care Units (ICU). These raw materials are expected to arrive in the country by April 18.
Grameen Fabrics and Fashion Ltd are working continuously to produce a upply of 50,000 pieces of PPE including 20,000 pieces of highest grade PPE. These are all being produced with the financial support of Grameen Telecom. During the initial production, these PPEs were distributed to Kurmitola General Hospital, Kuwait Moitri Hospital, Health Division of Hazrat Shah Jalal International Airport, Sir Salimullah Medical College and Mitford Hospital, Khulna Children's Hospital, Ambulance Owners Cooperative Society, Uttara Women’s Medical College and Hospital, D.S.K. Hospital, Swisscontact Bangladesh, Uttara Modern Hospital, and Bangladesh Medical Association.
Steps have been taken for the import of additional life saving equipment which Grameen Telecom is unable to produce on its own at this stage. Within the next 10 days Grameen Telecom will receive 200,000 surgical masks, 50,000 N95 masks, 50,000 KN95 masks, 50,000 hand gloves and 10,000 protective goggles. Grameen Telecom has taken the initiative to supply such emergency equipment to doctors, nurses and health personnel nationally. These will be given to medical organizations and facilities after necessary consultation with relevant government authorities. Grameen Telecom is requesting all enterprises who are facing any shortage of such equipment to contact them immediately (email: info@grameentelecom.net.bd) Preference will be given to those whose requirement is more urgent.
All industrial units, government and private enterprises have been closed and a lockdown has been initiated to tackle the corona virus outbreak. Many people have lost their livelihood and even more are unable to feed their families. Initially Grameen has identified 2,500 families who have not received any aid from any other organization or individual. These 2,500 families will be given regular food supply until the virus outbreak is over.
Local officers and staff of a many Grameen organizations have taken the responsibility for a fixed number of families all over the country. Grameen Telecom, Grameen Telecom Trust and Grameen Kalyan, the three Gramen organizations are providing the financial support so that the Gramen organizations are providing the financial support so that the Grameen organizations can provide basic food items to these 2,500 families, or 10,000 people until the epidemic is over.
Caption for photo 1: The first batch of Personal Protective Equipment (PPE) produced by Grameen Fabrics and Fashions Limited (GFFL) supplied PPE to doctors and healthcare workers at healthcare centres around the country.
Caption for photo 2: Grameen Fashion and Fabrics Ltd handed over PPEs to Khulna Shishu Hospital, Khulna.
Caption for Photo 3 & 4: Grameen Distribution Ltd. distributes food to families in need under the food distribution program to help tackle the Corona crisis around the country.
End
প্রেস রিলিজ
করোনা মহামারী প্রতিহত করার কাজে এগিয়ে এসেছে গ্রামীণ প্রতিষ্ঠান সমূহ।
গ্রামীণ টেলিকম সরবরাহ করছে উন্নতমানের পিপিই (গাউন), মাস্ক, এবং দুঃস্থদের জন্য খাবার।
বৈশ্বিক মহামারী কোভিড-১৯ মোকাবেলায় বাংলাদেশের জনগণের স্বাস্থ্য সুরক্ষখা ও নিরাপত্তা বিশেষ করে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকারী ও বেসরকারী বিভিন্ন সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে। গ্রামীণ প্রতিষ্ঠান সমূহও সবার সঙ্গে এগিয়ে এসেছে পরিস্থিতি মোকাবেলার বিভিন্ন কর্মসূচী নিয়ে।
করোনা ভাইরাসে আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য ডাক্তার, নার্স সহ সকল স্বাস্থ্যকর্মীদের ব্যক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিত করা জরুরী এই বিষয়টি মাথায় রেখে গ্রামীণ ফ্যাব্রিক্স এন্ড ফ্যাশন্স লিঃ নিরাপত্তা গাউন (পিপিআই) তৈরির পদক্ষেপ নিয়ে এ পর্যন্ত ২০,০০০ নিরাপত্তা গাউন তৈরি করে বিভিন্ন হাসপাতাল ও চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত প্রতিষ্ঠানে সরবরাহ করেছে। আরও ১০,০০০ পিস চচঊ তৈরীর কাজে চলমান আছে। করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে যে সব ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী সামনে থেকে এবং ICU এর দায়িত্ব পালন করবেন তাদের সুরক্ষার জন্য উচ্চ গ্রেডের ২০,০০০ পিস পিপিই তৈরীর জন্য স্পেসিফিক কাপড় ও সীম সিলিং টেপ আমদানীর ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এসমস্ত কাঁচামাল এপ্রিল ১৮ তারিখের মধ্যে দেশে এসে পৌঁছাবে।
২০,০০০ পিস উচ্চ গ্রেডের পিপিই সহ মোট ৫০,০০০ পিস পিপিই তৈরী করে সরবরাহের জন্য পরিশ্রম করে যাচ্ছে গ্রামীণ ফ্যাব্রিক্স এন্ড ফ্যাশন্স। তারা গ্রামীণ টেলিকমের আর্থিক সহায়তায় এই উৎপাদন করে যাচ্ছে। প্রধম ধাপে এই সকল পিপিই কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল, কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল, স্বাস্থ্য বিভাগ, হযরত শাহজালাল ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট, স্যার সলিমুল্লা মেডিক্যাল কলেজ ও মিডফোর্ড হাসপাতাল, খুলনা শিশু হাসপাতাল, অ্যাম্বুলেন্স মালিক সমবায় সমিতি লিঃ, উত্তরা উইমেন্স মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল, ডি.এস.কে হাসপাতাল, সুইস কন্টাক্ট বাংলাদেশ, উত্তরা আধুনিক হাসপাতাল, বি.এম.এ ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানে বিতরন করা হয়েছে।
গ্রামীণ টেলিকম যে সমস্ত স্বাস্থ্য রক্ষাকারী সামগ্রী এখানে উৎপাদন করতে পারছে না সেগুলি অবিলম্বে বিদেশ হতে আনার পদক্ষেপ নিয়েছে। আগামী ১০ দিনের মধ্যে ২,০০,০০০ সার্জিকাল মাক্স, ৫০,০০০ এস৯৫ মাস্ক, ৫০,০০০ কেএন৯৫ মাস্ক, ৫০,০০০ হ্যান্ড গ্লাভস ও ১০,০০০ প্রটেকটিভ গগলস্ তাদের হাতে এসে পৌঁছাবে। এই জরুরী সামগ্রীগুলি দেশের সর্বত্র ডাক্তার নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের হাতে পৌঁছানোর জন্য গ্রামীণ টেলিকম উদ্যোগ নিয়েছে।
যে সকল সরকারী ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠান করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ ও চিকিৎসার কাজে নিয়োজিত তাদের কাছে এসব সামগ্রী সরকারী নিয়ন্ত্রন সংস্থার সঙ্গে পরামর্শ করে দেয়া হবে। যেসব প্রতিষ্ঠানের কাছে এসব সামগ্রীর অভাব আছে তাঁরা তাঁদের প্রয়োজনের কথা এখুনি জানিয়ে রাখার জন্য গ্রামীণ টেলিকম অনুরোধ জানাচ্ছে। (e-mail: info@grameentelecom.net.bd)। যার প্রয়োজনীয়তা অন্যের চাইতে বেশী তাঁকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ এবং সংক্রমন রোধে সারাদেশে শিল্প প্রতিষ্ঠান, সরকারী বেসরকারী সকল প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে, সারাদেশে লক ডাউন কর্মসূচী গ্রহন করা হয়েছে। এর ফলে দেশের বহু মানুষের অন্ন সংস্থানের পথ বন্ধ হয়ে গেছে। দুঃস্থ মানুষকে দু’বেলা খাবার সংস্থানের জন্যও কর্মসূচি গ্রহন করা হয়েছে। এই কর্মসূচীর অধীনে প্রাথমিকভাবে দেশের আড়াই হাজার দুঃস্থ পরিবারকে চিহ্নিত করা হয়েছে। এদের কেউ অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির কাছ থেকে সাহায্য পায়নি। এই আড়াই হাজার পরিবারকে করোনা দূর্যোগ শেষ না হওয়া পর্যন্ত নিয়োমিত খাবার সরবরাহের কর্মসূচি নিয়েছে। দেশব্যাপী গ্রামীণ প্রতিষ্ঠানসমূহের স্থানীয় অফিসের কর্মচারী-কর্মকর্তারা তাদের এলাকার নির্দিষ্ট সংখ্যক পরিবারের দায়িত্ব গ্রহন করেছে। এই আড়াই হাজার পরিবার বা দশ হাজার মানুষের এই মহামারী শেষ না হওয়া পর্যন্ত প্রতিদিনের খাবার অর্থ যোগান দিচ্ছে তিনটি গ্রামীণ প্রতিষ্ঠানঃ গ্রামীণ টেলিকম, গ্রামীণ টেলিকম ট্রাস্ট এবং গ্রামীণ কল্যাণ।