Cape Verde To Create Social Business Fund
Press Release (28 May, 2019)
Caption for Photo 1 to 3: Professor Muhammad Yunus makes a curtsey call on HE President of Cape Verde, Jorge Carlos Fonseca II, at his office. They had discussion on Social Business and the Three Zero Economy.
Caption for Photo 4: Nobel Laureate Professor Muhammad Yunus with the Prime Minister of Cape Verde HE Jose Ulisses Correia e Silva in his office
Nobel laureate Professor Muhammad Yunus was invited by the Prime Minister of Cape Verde to give the Prime Ministerial Lecture at the third international conference on reimagining Cape Verde, titled CV (Cape Verde) Next. It was held in Praia, the capital of the Republic of Cape Verde, an island countryin the central Atlantic.
Professor Yunus attended the conference from May 22nd to 24th.
Located 570 km west of the coastline of Northwest Africa, the Cape Verde islands cover a combined area of slightly over 4,000 square km. Cape Verdewas uninhabited until the 15th century,when Portuguese explorers discovered and colonized the islands. It provided a valuable staging port to European discoverers who wanted to discover the sea route to India. Cape Verde also became the major center of slave trade for the entire western coast of Africa.
Cape Verde became independent from Portugal in 1975. It has a population of 500,000, with more than half living in Santiago, the main island. Praia, the capital city, is located here. More than two million tourists visit these islands every year. Some even have permanent homes on the islands.
The country, being in the middle of Atlantic Ocean, has become a natural shipping hub for people traveling all over the world. Although it is in the middle of Atlantic Ocean, Cape Verdedoes not experience significant natural disaster or severe weather. Historically, tornados have formed around Cape Verde but moved towards the Caribbean and Florida coasts.
This year the International Forum, CV (Cape Verde) Next, was held right in the middle of the central farmer’s market of the city in order to make it accessible to all people, including women vegetable and fish sellers. Experts from many countries attended the Forum. The Prime Minister’s conversation with Professor Yunus was the special attraction of the Forum. Many cabinet ministers were present to listen to the exchange of ideas between the Nobel laureate and the Prime Minister. They had an open discussion lasting for 90 minutes on issues raised by a moderator. Prime Minister José Ulisses de Pina Correia e Silva (57)is a banker, businessman, and politician, who has been Prime Minister of Cape Verde since 2016.Prior to that, he was the finance minister.
During the conversation, Professor Yunus advised the Prime Minister to create a microfinance fund, with the participation of all banks in the country,for the "right" microfinance organizations. He explained that the right microfinance organizations are those which operate to help poor people, not to get the owners rich by charging high interest. He said a microfinance organization should preferably be a social business to remain 100 percent committed to its goal of helping poor women become entrepreneurs. He said the central bank can play the most important role in creating this microfinance fund.
He also suggested that new initiatives may be taken to give banking licenses to social business banks for the poor. He drew attention to the existing microfinance organizations in CV which are engaged instead in making money for their owners and charging high interest rates. Governments should help social business microfinance organizations and give them banking licenses.
In the future, all banking licenses should be made conditional. The condition of the license should be that the new banks under this policy be obliged to create social business subsidiaries exclusively offering microfinance for unbanked people.
Professor Yunus suggested to the Prime Minister that the government encourage all companies to create social business subsidiaries to address issues of healthcare, environment, education, vocational training, and entrepreneurship for youth.
He also suggested that, while the government can give any contracts to any company for construction or supplies, it should give priority to companies which have social business subsidiaries.
They discussed the situation of youth unemployment, and talented youth leaving the islands for US or Europe. Yunus pointed out that this problem will get worse as artificial intelligence will take over most of the jobs in the world in the coming years. Job should not be seen as a solution for youth problems, entrepreneurship should instead be the path to be followed.
Earlier, Professor Yunus met the President of the country,Jorge Carlos de Almeida Fonseca. He is a politician, lawyer, and university professor who has been President since 2011. They had a long discussion on Professor Yunus’ various initiatives and their relevance to Cape Verde.
During the visit, Professor Yunus was taken on field-visits to six microfinance organizations and their borrowers. He was accompanied by Dr Jacinto Santos, former two term mayor of Praia. He is a dedicated organizer of microcredit organizations, and is currently the President of the Microcredit Association of Cape Verde. He closely follows the global microcredit movement. He has authored a book on microfinance and is preparing a book on social business. People and policy makers in Cape Verde are generally familiar with microcredit. Some leading cabinet ministers pointed out that they studied microfinance while studying in the US or Portugal.
During his stay, Professor Yunus addressed civil society leaders and academics. He addressed bankers in a separate session.
Interest was generated for microfinance and social businesses through these interactions. It was decided that the government will take steps to create a National Microfinance Fund. Professor Yunus will be consulted during the formulation of the structure and operational design of the fund. It was also decided that a delegation will attend the Social Business Day event in June in Bangkok to understand social business and set up Yunus Social Business Centres (YSBCs) at universities in Cape Verde. A foreign minister agreed to sponsor the Social Business Forum in the UN during the next UN General Assembly meeting in September. Already, a great numbers of countries are sponsoring it, as in previous years.
Caption for Photo 5: Conversation between Nobel Laureate Professor Muhammad Yunus and Prime Minister of Cape Verde, José Ulisses de Pina Correia e Silva,during The International Forum“CV (Cape Verde) Next”. The forum was held in the middle of the central farmer’s market of the city. Among the audience many cabinet ministers were present to listen to the exchange of ideas between the Nobel Laureate and the Prime Minister. The forum was accessible to all.
Caption for Photo 6: Nobel Laureate Professor Muhammad Yunus with a microcredit borrower on his right , and the president of Microfinance Association of Cape Verde Dr. Jacinto Santos(former two term mayor of capital city Praia) on his left.
End
প্রেস রিলিজ
সামাজিক ব্যবসা তহবিল তৈরী করছে কেইপ ভার্দে সরকার
কেইপ ভার্দের প্রধানমন্ত্রী সম্প্রতি নোবেল লরিয়েট প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসকে তৃতীয় “সিভি (কেইপ ভার্দে) নেক্সট” আন্তর্জাতিক সম্মেলনে “প্রাইম মিনিস্টারিয়াল লেকচার” প্রদান করতে আমন্ত্রণ জানান। দেশটির রাজধানী প্রাইয়ায় অনুষ্ঠিত এই সম্মেলনটি ছিল দেশটির পুনর্গঠনের লক্ষ্যে তৃতীয় আন্তর্জাতিক নীতি নির্ধারণী সম্মেলন।
প্রফেসর ইউনূস ২২-২৪ মে ২০১৯ এই সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন।
উত্তর-পশ্চিম আফ্রিকা উপকুল থেকে ৫৭০ কিলোমিটার পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগরের মাঝখানে অগ্নুৎপাত থেকে সৃষ্ট ১০টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত কেইপ ভার্দের সর্বমোট আয়তন ৪,০০০ বর্গকিলোমিটারের সামান্য বেশী। পঞ্চদশ শতকে পর্তুগীজ অভিযাত্রীরা দেশটি আবিষ্কার ও সেখানে উপনিবেশ স্থাপনের পূর্ব পর্যন্ত সেখানে কোনো জনবসতি ছিল না। ভারত অভিমূখে একটি নৌ-পথ খুঁজে বের করতে পর্তুগীজদের জন্য কেইপ ভার্দে ছিল একটি গুরুত্বপূর্ণ বন্দর। পরবর্তীতে আফ্রিকার পুরো পশ্চিম উপকুল জুড়ে দাস ব্যবসার প্রধান কেন্দ্রে পরিণত হয় কেপ ভার্দে।
১৯৭৫ সালে কেইপ ভার্দে পর্তুগাল থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। দেশটির ৫ লক্ষ জনসংখ্যার অর্ধেকেরও বেশী বাস করে এর মূল ভূমি সান্টিয়াগোতে। রাজধানী প্রাইয়াও এখানেই অবস্থিত। প্রতি বছর ২০ লক্ষেরও বেশী পর্যটক দেশটি ভ্রমণ করে থাকে যাদের কারো কারো দ্বীপগুলিতে স্থায়ী ঘর-বাড়িও রয়েছে।
আটলান্টিক মহাসাগরের মধ্যখানে অবস্থিত হওয়ায় ইউরোপ থেকে ব্রাজিল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অথবা মধ্যপ্রাচ্য ও ভারতে চলাচলের ক্ষেত্রে কেইপ ভার্দে ভ্রমণ ও মালামাল পরিবহণের জন্য একটি চমৎকার নৌ পয়েন্ট। আটলান্টিকের মাঝখানে অবস্থিত হলেও দেশটি টর্নেডো, সাইক্লোন বা সুনামি থেকে মুক্ত। টর্নেডোগুলো কেপ ভার্দের চতুর্দিকে সৃষ্টি হলেও সেগুলো ক্যারিবিয়ান বা ফ্লোরিডা উপকুলের দিকে চলে যায় যেখানে পৌঁছানোর আগে এগুলো শক্তিশালী ও বিধ্বংসী রূপ নেয়।
এ বছরের “সিভি (কেইপ ভার্দে) নেক্সট” সম্মেলন নগরীর কেন্দ্রীয় কৃষি মার্কেটের একেবারে মাঝখানে উন্মুক্ত পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয় যাতে ফল ও মাছ বিক্রেতা নারীসহ সকলে এতে অংশ নিতে পারেন। বিভিন্ন দেশ থেকে বিশেষজ্ঞরা এই ফোরামে যোগ দেন। ফোরামে দেশটির প্রধানমন্ত্রীর সাথে প্রফেসর ইউনূসের আলোচনা ছিল অনুষ্ঠানের অন্যতম আকর্ষণ। মন্ত্রীপরিষদের অধিকাংশ সদস্য এই দু’জনের মধ্যকার মত ও অভিজ্ঞতা বিনিময় মনোযোগ দিয়ে শোনেন ও উপভোগ করেন। একজন সঞ্চালক কর্তৃক উত্থাপিত বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে ৯০ মিনিটের এই আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী ও প্রফেসর ইউনূস খোলামেলা মতবিনিময় করেন। প্রধানমন্ত্রী হোসে ইউলিসেস দ্য পিনা কোরেইরা এ সিলভা (৫৭) একজন ব্যাংকার, ব্যবসায়ী ও রাজনীতিবিদ যিনি ২০১৬ সালের ২২ এপ্রিল দেশটির প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেন। এর পূর্বে তিনি দেশটির অর্থমন্ত্রী ছিলেন।
আলোচনাকালে প্রফেসর ইউনূস প্রধানমন্ত্রীকে একটি ক্ষুদ্রঋণ তহবিল গঠন করতে পরামর্শ দেন। দেশটির সকল ব্যাংকের অংশগ্রহণে গঠিত এই তহবিলটি থেকে “উপযুক্ত” ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানগুলোকে অর্থায়ন করা হবে। উপযুক্ত ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠান বলতে তিনি বোঝান সেসব প্রতিষ্ঠানকে যারা দরিদ্রদের জন্য কাজ করবে, উঁচু হারে সুদ ধার্য করে মালিকদেরকে ধনী বানাতে নয়। এই ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানগুলো তৈরী করতে হবে সামাজিক ব্যবসা হিসেবে যারা দারিদ্র বিমোচন ও নারীদেরকে উদ্যোক্তায় পরিণত করার লক্ষ্যে পুরোপুরি আত্মনিয়োগ করবে। প্রফেসর ইউনূস আরো বলেন যে, এই ক্ষুদ্রঋণ তহবিল গঠনে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
প্রফেসর ইউনূস দরিদ্রদের জন্য “সামাজিক ব্যবসা ব্যাংক” তৈরীর লক্ষ্যে ব্যাংকিং লাইসেন্স দেবারও পরামর্শ দেন। তিনি কেপ ভার্দের বর্তমান ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন যারা দারিদ্র বিমোচনের পরিবর্তে উঁচু হারে সুদ ধার্য করে টাকা কামানোর ব্যবসায়ে নিয়োজিত। তিনি বলেন যে, সরকারের উচিত হবে ব্যাংকিং লাইসেন্স প্রদানের মাধ্যমে সামাজিক ব্যবসা ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানগুলোকে সহায়তা দেয়া।
তিনি আরো বলেন, ভবিষ্যতে সকল ব্যাংকিং লাইসেন্সকে হতে হবে শর্তাধীন, যাতে এই নীতির অধীনে গঠিত সকল ব্যাংক তাদের নিজ নিজ সামাজিক ব্যবসা সাবসিডিয়ারী গঠনে বাধ্য হয় যার লক্ষ্য হবে শুধুমাত্র ব্যাংকিং সুবিধা-বঞ্চিত মানুষদেরকে ক্ষুদ্রঋণ সরবরাহ করা।
প্রফেসর ইউনূস আরো পরামর্শ দেন যে, সরকার কোনো কোম্পানীকে নির্মাণ বা সরবরাহ চুক্তি দেবার সময়ে সেই সব কোম্পানীকে অগ্রাধিকার দেবে যারা সমাজের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে সামাজিক ব্যবসা সাবসিডিয়ারী গঠন করেছে।
প্রধানমন্ত্রী ও প্রফেসর ইউনূস তরুণদের বেকারত্বের সমস্যা নিয়ে ও দেশটির প্রতিভাবান তরুণদের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোপে চলে যাবার সমস্যা নিয়েও আলোচনা করেন। প্রফেসর ইউনূস বলেন যে, ভবিষ্যতে এই সমস্যা আরো প্রকট আকার ধারণ করবে যখন আর্টিফিসিয়াল ইনটেলিজেন্স পৃথিবীর অধিকাংশ কাজ দখল করে নেবে। তরুণদের সমস্যার প্রকৃত সমাধান চাকরি নয় Ñ তরুণদেরকে উদ্যোক্তায় পরিণত করতে হবে।
এর পূর্বে প্রফেসর ইউনূস দেশটির প্রেসিডেন্ট জর্জ কার্লোস দ্য আলমেইদা ফনসেকার সাথে সাক্ষাৎ করেন। প্রেসিডেন্ট ফনসেকা একজন রাজনীতিবিদ, আইনজীবি ও বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক যিনি ২০১১ সাল থেকে দেশটির প্রেসিডেন্ট। তাঁরা প্রফেসর ইউনূসের বিভিন্ন কর্মসূচি এবং কেইপ ভার্দের প্রেক্ষাপটে সেগুলোর প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা করেন।
তাঁর সফরের সময়ে প্রফেসর ইউনূস দেশটির ৬টি ক্ষুদ্রঋণ সংগঠনের মাঠ পর্যায়ের কর্মকান্ড পরিদর্শন করেন ও তাদের ঋণীদের সাথে কথা বলেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন ড. জেসিনতো সান্তোস যিনি দুই বার প্রাইয়ার মেয়র ছিলেন। ড. সান্তোস একজন জনপ্রিয় ও নিবেদিতপ্রাণ ক্ষুদ্রঋণ সংগঠক। কেইপ ভার্দের ক্ষুদ্রঋণ সংগঠনগুলোর অ্যাসোসিয়েশনের এই প্রেসিডেন্ট বিশ্ব জুড়ে ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচিগুলোর অগ্রগতি সম্বন্ধে ভালভাবে ওয়াকেফহাল। তিনি ক্ষুদ্রঋণের উপর একটি বই লিখেছেন এবং আরো একটি বই লিখছেন সামাজিক ব্যবসার উপর। কেইপ ভার্দের সাধারণ মানুষ ও নীতি-নির্ধারকগণ ক্ষুদ্রঋণের সাথে মোটামুটি পরিচিত। কয়েকজন নেতৃস্থানীয় ক্যাবিনেট মন্ত্রী জানান যে, তাঁরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা পর্তুগালে ক্ষুদ্রঋণ বিষয়ে অধ্যয়ন করেছেন।
কেইপ ভার্দে অবস্থানকালে প্রফেসর ইউনূস সিভিল সোসাইটি নেতা ও বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপকদের উদ্দেশ্যে বক্তৃতা দেন। তিনি ব্যাংকারদের নিয়ে আয়োজিত একটি পৃথক সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন।
প্রফেসর ইউনূসের এসব বৈঠক, বক্তৃতা ও সফরের ফলে সামাজিক ব্যবসা সম্বন্ধে দেশটিতে বিশেষ আগ্রহের সৃষ্টি হয়। সিদ্ধান্ত হয় যে, কেইপ ভার্দে সরকার একটি “জাতীয় ক্ষুদ্রঋণ তহবিল” গঠনে উদ্যোগ নেবে। তহবিলটির কাঠামো ও পরিচালনাগত বিষয়গুলো চূড়ান্ত করার পূর্বে প্রফেসর ইউনূসের পরামর্শ নেয়া হবে। আরো সিদ্ধান্ত হয় যে, সামাজিক ব্যবসা সম্বন্ধে সম্যক ধারণা নিতে কেইপ ভার্দে থেকে একটি প্রতিনিধিদল এ বছরের জুন মাসে ব্যাংককে অনুষ্ঠেয় “সামাজিক ব্যবসা দিবস”-এ যোগদান করবে এবং কেইপ ভার্দের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে “ইউনূস সোশ্যাল বিজনেস সেন্টার” প্রতিষ্ঠা করা হবে। দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আগামী সেপ্টেম্বর মাসে অনুষ্ঠেয় জাতি সংঘ সাধারণ পরিষদের “সোশ্যাল বিজনেস ফোরাম” স্পন্সর করতে সম্মত হন। বিগত বছরগুলোর মতো বেশ কয়েকটি দেশ এবছরও এই ফোরাম স্পন্সর করছে।
---