X

Type keywords like Social Business, Grameen Bank etc.

Yunus Challenges Manila Youth to Create a New Civilization

Yunus Challenges Manila Youth to Create a New Civilization

Press Release (26 March, 2019)



A photo is of Professor Yunus in Bacolod with a borrower of Negros Women for Tomorrow Foundation and her family members in 1989. NWTF currently reaches 500,000 clients, 99 % of which are women.

Nobel Laureate Professor Muhammad Yunus was in Manila, Philippines recently for the Social Business Youth Summit and for a book tour of "A World of Three Zeros".

He delivered the opening speech at the Social Business Youth Summit organized by Social Business Youth Alliance which took place at the De La Salle College of Saint Benilde in Manila with a call to the young people to take the lead in creating a new civilization, where the safety of the planet is ensured and the full potential of human beings is realized through entrepreneurship and social business.

 

On the same day, a MOU signing ceremony took place with Nobel Laureate Professor Muhammad Yunus, and Dr. Faisal Alih, Chancellor of Foundation University. This became the first Yunus Social Business Centre in the Philippines. The Foundation University is located in Demaguete City in Negros Occidental, 500 km south of Manila. This is the 70th YSBC in the global network, bringing the total of participating countries to 30.  This YSBC will incubate and invest into Social Business with support from Negros Women for Tomorrow Foundation, Inc. (NWTF). NWTF is a non-government organization founded in 1989 committed to the fight against poverty by providing Grameen-based micro financing and developmental services to the marginalized urban and rural poor of Central Philippines.

On the second day of the Summit, a microfinance forum was held which included a keynote by Professor Yunus about the Future of the Microfinance Movement and a keynote by Aris Alip the founder of the largest Grameen Inspired MFI in the Philippines, CARD Bank that reaches 6.5 million members across the islands.

There was also a Panel on “Integrating Social Business in the Micro Finance Institute (MFI) Movement” where the main stakeholders of microfinance movement in the Philippines participated in a discussion with Professor Yunus. All leading MFI’s in Philippines including CARD, ASHI, NWTF received funding from Grameen Trust in late 80’s. The largest MFIs in the Philippines were present at the Summit for this special forum on microfinance. Currently there are 57 Grameen inspired MFI replicators in the Philippines including 16 Grameen Trust partners, which reaches 8 million families all throughout the Philippines.

Other speakers at the Summit included Peter Hunt, Chairman of Grameen Australia, Katrina Dunn, CEO of Grameen Australia, Akkie Okma, Executive Coach & Counselor of Okma Advice, Raymond Patrick S. Serios, Assistant Director of Administration & Strategic Projects, Lamiya Morshed, Executive Director of Yunus Centre, Prometheus Siddiqui, Group Projects Director of Grameen Australia, Léa Klein, Asia Director of Makesense, Dominique V Dauster, Managing Director of Yunus & You – The YY Foundation, Brother Dennis Magbanua FSC, President of De La Salle-College of Saint Benilde, James Centenera, Co-founder of The Ultimate Learning Accelerator (TULA), Abi Mapúa-Cabanilla, Director of Benilde Hub of Innovation for Inclusion, Tq, Antiqueno, Community Management Head of Benilde Hub of Innovation for Inclusion, Shiela Marie, Ladroma, Foundation Program Manager, Atlassian Foundation, Pia Tayag, Managing Director of The Central Bank of Philippines, and Sarah Gregorio, Curriculum Head, Bagospere. 

At the end of the summit, Professor Muhammad Yunus gave his closing keynote speech as the keynote speaker, and reminded the young people about danger of artificial intelligence, wealth concentration, and environmental threat. He urged the audience to create a world of three zeros --- zero poverty, zero unemployment, and zero net carbon emissions.

During his stay in the Philippines, Professor Yunus also spoke at book events at the Future Cities Summit, the Makati Business Club, at the Australian New Zealand Chamber of Commerce and with MakeSense, a global youth focused organization promoting social business.

He also addressed a keynote and book event at the prestigious Asian Institute of Management which also gave a letter of intention to Yunus Centre to begin a Yunus Social Business Centre at their institution.  The event of SBYS 2019 was organized by Social Business Youth Alliance, Grameen Foundation Australia, De La Salle College Saint Benilde with support from DFAT and Negros Women for Tomorrow Foundation together with other organizations.  

The visit ended with a grand reunion dinner hosted for Nobel Laureate Professor Muhammad Yunus by the inspirational women running Negros Women for Tomorrow Foundation and Dungganon Bank, a Grameen replicator in Negros Occidental. A 40 member team came from the island to join the Summit and this dinner. Corazon Henares and Suzzette Gaston, Co-Founders of NWTF presented Professor Muhammad Yunus with a photo, printed on canvas, taken during his first time to Bacolod visiting the house of a borrower and her children in 1989.

MoU signed to establish the first Yunus Social Business Centre in the Philippines at Foundation University in Demaguete City in Negros Occidental by Nobel Laureate Professor Muhammad Yunus, Chairman at Yunus Centre, and Dr. Faisal Alih, Chancellor at Foundation University.

Nobel Laureate Professor Muhammad Yunus with Aris Alip, Founder and staff members, largest Grameen replicator MFI in the Philippines that today reaches 6.5 million members.

End

 

প্রেস রিলিজ

একটি নতুন সভ্যতা নির্মাণ করতে ম্যানিলার তরুণদের আহ্বান জানালেন প্রফেসর ইউনূস

ম্যানিলায় অনুষ্ঠিত “সোশ্যাল বিজনেস ইয়ুথ সামিট”-এ যোগ দিতে এবং তাঁর নতুন গ্রন্থ " A World of Three Zeros" -এর বুক ট্যুর উপলক্ষ্েয নোবেল লরিয়েট প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস সম্প্রতি ফিলিপাইন সফর করেন।

তিনি সোশ্যাল বিজনেস ইয়ুথ অ্যালায়েন্স আয়োজিত সোশ্যাল বিজনেস ইয়ুথ সামিট ২০১৯-এ উদ্বোধনী ভাষণ দেন। ম্যানিলার দি লা সাল কলেজ অব সেইন্ট বেনিল্ড-এ অনুষ্ঠিত এই সমাবেশে তিনি তরুণ সমাজকে একটি নতুন সভ্যতা গড়ে তোলায় নেতৃত্ব দিতে আহ্বান জানান যেখানে সামাজিক ব্যবসা ও ব্যবসায় উদ্যোগের মাধ্যমে এই গ্রহের নিরাপত্তা এবং এর মানুষদের সম্ভাবনার সর্বোচ্চ বিকাশ নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।

একই দিনে ফিলিপাইনের ফাউন্ডেশন ইউনিভার্সিটির চ্যান্সেলর ড. ফায়সাল আলিহ ও প্রফেসর ইউনূসের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরতি হয় যার মধ্য দিয়ে এই প্রথম ফিলিপাইনের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি “ইউনূস সোশ্যাল বিজনেস সেন্টার” প্রতিষ্ঠিত হলো। ফাউন্ডেশন ইউনিভার্সিটি ম্যানিলার ৫০০ কিলোমিটার দক্ষণিে নিগ্রোস অকসিডেন্টালের ডেমাগুয়েতে নগরীতে অবস্থিত। এই নতুন ইউনূস সেন্টারটির মধ্য দিয়ে বিশ্ব জুড়ে ইউনূস সোশ্যাল বিজনেস সেন্টারের সংখ্যা দাঁড়ালো ৭০-এ। উল্লখ্যে যে, পৃথিবীর ৩০টি দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে এ র্পযন্ত ইউনূস সোশ্যাল বিজনেস সেন্টার চালু হয়েছে। নব প্রতিষ্ঠিত এই ইউনূস সেন্টারটি নিগ্রোস উইমেন ফর টুমরো ফাউন্ডেশন, ইনকর্পোরেটেড (NWTF)-এর সহায়তা নিয়ে সামাজিক ব্যবসার বিভিন্ন আইডিয়া তৈরী ও এগুলোতে বিনিয়োগ করবে। দারিদ্র বিমোচনের লক্ষ্যে ১৯৮৯ সালে প্রতিষ্ঠিত ঘডঞঋ একটি বেসরকারী সংস্থা যা মধ্য ফিলিপাইনের শহর ও গ্রামাঞ্চলের প্রান্তকি অবস্থানে থাকা মানুষদেরকে গ্রামীণ মডেলে ক্ষুদ্রঋণ ও অন্যান্য উন্নয়ন সেবা দিয়ে থাকে।

সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে অনুষ্ঠিত একটি ক্ষুদ্রঋণ সংক্রান্ত ফোরামে প্রফেসর ইউনূস ক্ষুদ্রঋণ আন্দোলনের ভবিষ্যত বিষয়ে মূল বক্তব্য প্রদান করেন। ফোরামের অপর মূল ভাষণ দেন ৬৫ লক্ষ সদস্য নিয়ে ফিলিপাইনে গ্রামীণ ব্যাংকের আদলে প্রতিষ্ঠিত প্রথম ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠান সিএআরডি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা অ্যারিস অ্যালিপ।

এছাড়াও সম্মেলনে “ইন্টিগ্রেটিং সোশ্যাল বিজনেস ইন দ্য মাইক্রোফাইনান্স মুভমেন্ট”শীর্ষক প্যানেল আলোচনায় প্রফেসর ইউনূসের সাথে অংশ নেন ১৯৮০-র দশকে গ্রামীণ ট্রাস্ট থেকে তহবিল প্রাপ্ত ফিলিপাইনের নেতৃস্থানীয় ক্ষুদ্রঋণ সংস্থা সিএআরডি, এএসএইচআই ও এনডব্লিউটিএফ-এর নেতৃবৃন্দ। ফিলিপাইনে গ্রামীণ মডেলে প্রতিষ্ঠিত ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বর্তমানে ৫৭টি। এদের মোট ঋণগ্রহীতার সংখ্যা ৮০ লক্ষ এবং এদের মধ্যে ১৬টি গ্রামীণ ট্রাস্টের অংশীদার।

সম্মেলনে আরো বক্তব্য রাখেন গ্রামীণ অষ্ট্রেলিয়ার চেয়ারম্যান পিটার হান্ট ও সংস্থাটির প্রধান নির্বাহী ক্যাটরিনা ডান, অ্যাডভাইসের নির্বাহী কোচ ও উপদেষ্টা আক্কি ওকমা, অ্যাডমিনিষ্ট্রেশন এন্ড স্ট্যাটেজিক প্রজেক্টস এর সহকারী পরিচালক রেমন্ড প্যাট্রিক এস সিরিয়স, ইউনূস সেন্টারের নির্বাহী পরিচালক লামিয়া মোরশেদ, গ্রামীণ অষ্ট্রেলিয়ার গ্রুপ প্রজেক্টস ডিরেক্টর প্রমিথিউস সিদ্দিকী, মেকসেন্স-এর এশীয় পরিচালক লিয়া ক্লাইন, ইউনূস এন্ড ইউ - দি ওয়াই ওয়াই ফাউন্ডেশন-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডমিনিক ভি ডস্টার, দি লা সাল কলেজ অব সেইন্ট বেনিল্ডের ব্রাদার ডেনিস ম্যাগবানুয়া, দি আলটিমেট লার্ণিং অ্যাকসিলারেটর-এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা জেমস সেনটেনেরা, বেনিল্ডে হাব অব ইনোভেশন ফর ইনক্লুজন-এর পরিচালক অ্যাবি মাপুয়া-কাবানিলা ও কমিউনিটি ম্যানেজমেন্ট হেড টিকিউ অ্যানটিকেনো, অ্যালসেসিয়ান ফাউন্ডেশন-এর ফাউন্ডেশন প্রোগ্রাম ম্যানেজার শেইলা ম্যারি, লাড্রোমা, সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ফিলিপিন্স-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক পিয়া তায়াগ এবং ব্যাগোসপিয়ার-এর কারিক্যুলাম হেড সারাহ গ্রেগরিও।

সোশ্যাল বিজনেস ইয়ুথ সামিটের সমাপনী ভাষণ দেন প্রফেসর ইউনূস। তাঁর বক্তব্যে তিনি আর্টিফিসিয়াল ইনটেলিজেন্স, সম্পদ কেন্দ্রীকরণ ও পরিবেশগত সংকট বিষয়ে তরুণদেরকে সতর্ক করেন। তিনি উপস্থিত শ্রোতাদেরকে তিন শূন্য - অর্থাৎ শূন্য দারিদ্র, শূন্য বেকারত্ব ও শূন্য নীট কার্বন নিঃস্বরণের একটি পৃথিবী গড়ে তুলতে আহ্বান জানান।

তাঁর ফিলিপাইনে অবস্থানকালে প্রফেসর ইউনূস ফিউচার সিটিস সামিট, দি ম্যাকাটি বিজনেস ক্লাব, অষ্ট্রেলিয়ান নিউজিল্যান্ড চেম্বার অব কমার্স এবং সামাজিক ব্যবসায়ে উৎসাহ প্রদানকারী তারুণ্য-মুখি বৈশ্বিক সংস্থা মেকসেন্স-আয়োজিত বুক ট্যুরে ভাষণ দেন।

এছাড়াও প্রফেসর ইউনূস প্রখ্যাত এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট-এ আয়োজিত বুক ইভেন্টে বক্তৃতা দেন। সংস্থাটি তার ক্যাম্পাসে একটি ইউনূস সোশ্যাল বিজনেস সেন্টার চালুর অভিপ্রায় ইউনূস সেন্টারকে লিখিতভাবে জানায়। সোশ্যাল বিজনেস ইয়ুথ সামিট ২০১৯-এর বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে গ্রামীণ ফাউন্ডেশন অষ্ট্রেলিয়ার সোশ্যাল বিজনেস ইয়ুথ অ্যালায়েন্স। আয়োজনে সহায়তা করে দি লা সাল কলেজ অব সেইন্ট বেনিল্ড, ডিএফএটি, নিগ্রোস ইউমেন ফর টুমরো ফাউন্ডেশন ও আরো কয়েকটি প্রতিষ্ঠান।

প্রফেসর ইউনূসের সফর শেষ হয় তাঁর সম্মানে প্রদত্ত একটি বিশাল পুনর্মিলনী নৈশভোজের মধ্য দিয়ে যার আয়োজক ছিল নিগ্রোস ইউমেন ফর টুমরো ফাউন্ডেশন এবং নিগ্রোস অকসিডেন্টালে অবস্থিত গ্রামীণ রেপ্লিকেশন কর্মসূচি ডানগানন ব্যাংক। এই দ্বীপ থেকে আগত ৪০ সদস্যর একটি প্রতিনিধিদল এই সম্মেলনে ও নৈশভোজে অংশ নেয়। ঘডঞঋ-এর সহপ্রতিষ্ঠাতা কোরাজন হেনারেস ও সুজেট গ্যাস্টন প্রফেসর ইউনূসকে ক্যানভাসে ছাপা একটি অসাধারণ ছবি উপহার দেন যা ১৯৮৯ সালে প্রফেসর ইউনূসের প্রথম ব্যাকোলড সফরকালে একজন ঋণগ্রহীতার বাড়ি পরিদর্শন ও তাঁর সন্তানদের সাথে সাক্ষাতের সময়ে তোলা।

-  -