X

Type keywords like Social Business, Grameen Bank etc.

Yunus urges youth at One Young World to imagine the World they want and build it.

Yunus urges youth at One Young World to imagine the World they want and build it.

Press Release (October 23, 2018)

Nobel Laureate Professor Muhammad Yunus addressed an audience of 1800 young delegates from 193 countries at the Opening Ceremony of the One Young World at the Peace Palace at The Hague on October 17. He also address a plenary “A World of three Zeros: Poverty Alleviation & Economic Development.

Nobel Laureate Professor Muhammad Yunus addressed an audience of 1800 young delegates from 193 countries at the Opening Ceremony of the One Young World at the Peace Palace at The Hague on October 17. He urged assembled audience especially the young people to imagine the world they would like to build and start working now to create that world as each young person has all the creativity and technology in their hands to achieve that.

 

He said ‘Start tackling the smallest part of a large problem, don’t get overwhelmed.’ He reminded that a new world cannot be created by going through old roads; that they needed to build the new roads. Social business is one tool to build a new road. He urged them to create social fictions of the world they would like to live in. Just as science follows science fiction,  a new social order would follow social fiction that they create. If you do not imagine a new world, that world will not happen. 

The event was opened by the Queen Maxima of the Netherlands and attended by Mayor of The Hague, the President of the International Court of Justice, Nobel Laureate Tawakkol Karman, Bob Geldof and others.  

Later during the conference, Professor Yunus addressed a plenary session entitled "Three Zeros" and told the audience of young people that wealth concentration, climate change and the advent of artificial intelligence were a ticking time bomb that would lead to global disaster, and that they, had the ability creativity and energy to stop this combined disaster from happening and steer the world onto a safe path.  

A special Q & A session on microfinance and social business with Professor Yunus with standing room only, was held on the sidelines of the conference before the plenary. Also he addressed a workshop of young entrepreneurs brought to the Summit by the Dutch Foreign Ministry consisting of people from Middle East and Maghreb countries who had designed social business start ups to address social problems in their country, and sought Professor Yunus advice on how these businesses may be designed and scaled up.

During his stay in Holland Professor Yunus was invited to visit the state-of- the- art headquarters of Dutch Post Code Lottery, the largest charity in Holland which is supporting a  number global social business projects. The building, to which DPCL has not yet moved is 100% energy autonomous, made with recycled and innovative energy efficient materials and will be certified shortly as the most sustainable building in the Netherlands. Professor Yunus received a tour of the facility from the founder of DPCL Boudewijn Poelman himself, to see all the innovative features of the building. He was honored afterwards by DPCL to provide his hand print which will be cast in bronze to be displayed  in a gallery of luminaries and individuals who serve as global ambassadors for DPCL including Nobel Laureate Desmond Tutu, tennis start Rafael Nadal and President Bill Clinton. 

Nobel Laureate Professor Muhammad Yunus visited the new Headquarter of Dutch Post Code Lottery, a leading charity in the Netherlands supporting global development activities. His hand print will be cast in bronze to be displayed in a gallery of luminaries and individuals who serve as global ambassadors for DPCL including Nobel Laureate Desmond Tutu, tennis start Rafael Nadal and President Bill Clinton.

 

প্রেস রিলিজ

“স্বপ্নে নতুন বিশ্বের রূপরেখা তৈরী করে নাও” -
হেগ-এ অনুষ্ঠিত ওয়ান ইয়ং ওয়ার্ল্ডের বার্ষিক সমাবেশে বল্লেন প্রফেসর ইউনূস

১৭ অক্টোবর ২০১৮ নেদারল্যান্ডসের হেগ নগরীর পিস প্যালেসে অনুষ্ঠিত ওয়ান ইয়ং ওয়ার্ল্ড-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভাষণ দেন নোবেল লরিয়েট প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। উল্লেখ্য যে, ওয়ান ইয়ং ওয়ার্ল্ডের এই বার্ষিক সমাবেশে ১৯৩টি দেশ থেকে ১,৮০০ তরুণ প্রতিনিধি অংশ নেয়। তিনি সমাবেশে অংশগ্রহণকারী তরুণ-তরুণীদেরকে পৃথিবীটাকে তাদের নিজেদের মতো করে কল্পনা করে নিতে এবং তাদের সেই কল্পনার পৃথিবীকে তাদের সকল সৃজনশীলতা ও প্রযুক্তির শক্তি দিয়ে গড়ে নিতে আহ্বান জানান।

তিনি বলেন, “একটি বড় সমস্যার সবচেয়ে ছোট অংশটির সমাধান দিয়ে শুরু করো, ঘাবড়ে যেয়ো না।” তিনি তাদের স্মরণ করিয়ে দেন যে, প্রচলিত পথে একটি নতুন পৃথিবী সৃষ্টি সম্ভব নয়, এজন্য নতুন পথ তৈরী করতে হবে। তিনি তাদেরকে তারা যে-রকম পৃথিবীতে বাস করতে চায় তার উপর সামাজিক কল্পকাহিনী তৈরী করার আহ্বান জানান। “বিজ্ঞান যেভাবে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীকে অনুসরণ করে, একটি নতুন সামাজিক ব্যবস্থার জন্যও সামাজিক কল্পকাহিনী সৃষ্টি করতে হবে; তোমরা যদি এই নতুন পৃথিবীকে আগেই কল্পনা করে নিতে না পারো, তাহলে সে পৃথিবী কখনোই সৃষ্টি করা যাবে না,” তিনি বলেন।

ওয়ান ইয়ং ওয়ার্ল্ডের সমাবেশ উদ্বোধন করেন নেদারল্যান্ডসের রানী ম্যাক্সিমা। অনুষ্ঠানে আরো যোগ দেন হেগ নগরীর মেয়র, আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতের প্রেসিডেন্ট, নোবেল লরিয়েট তাওয়াক্কল কারমান, বিশিষ্ট গায়ক-গীতিকার বব জেলডোফ ও অন্যান্যরা।

ঐ দিনই সমাবেশে “তিন শূন্য” শীর্ষক একটি প্লেনারী সেশনে বক্তৃতা দেন প্রফেসর ইউনূস। তিনি বলেন, সম্পদ কেন্দ্রীকরণ, জলবায়ু পরিবর্তন ও আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্সের উদ্ভব একটি বাজতে থাকা টাইম বোমার জন্ম দিয়েছে যা পৃথিবীকে একটি ভয়াবহ বিপর্যয়ের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। তিনি তরুণদের উদ্দেশ্যে বলেন যে, বিশ্বকে এই সম্মিলিত বিপর্যয় থেকে রক্ষা করে একটি নিরাপদ পথে চালিত করার সক্ষমতা, সৃষ্টিশীলতা ও শক্তি তরুণদেরই রয়েছে।

সম্মেলনে প্লেনারী সেশনের পাশাপাশি ক্ষুদ্রঋণ ও সামাজিক ব্যবসার উপর একটি প্রশ্নোত্তর সেশনেও অংশ নেন প্রফেসর ইউনূস। নেদারল্যান্ডসের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আয়োজিত তরুণ উদ্যোক্তাদের একটি কর্মশালায়ও ভাষণ দেন তিনি। মধ্যপ্রাচ্য ও মাগরেব দেশসমূহের এই তরুণ উদ্যোক্তারা নিজ নিজ দেশের সামাজিক সমস্যাগুলোর সমাধান করতে বিভিন্ন সামাজিক ব্যবসার পরিকল্পনা করেছে। উদ্যোক্তারা তাদের ব্যবসাগুলো কীভাবে শুরু ও এগুলোকে বড় করা যায় সে বিষয়ে প্রফেসর ইউনূসের পরামর্শ চায়।

নেদারল্যান্ডসে অবস্থানকালে প্রফেসর ইউনূসকে “ডাচ পোস্ট কোড লটারী”-র সর্বাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন প্রধান কার্যালয় পরিদর্শন করতে আমন্ত্রণ জানান হয়। ডাচ পোস্ট কোড লটারী নেদারল্যান্ডসের বৃহত্তম সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান যা বিশ্ব জুড়ে অনেকগুলো সামাজিক ব্যবসাকে সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটির এই নতুন ভবনটি যেখানে তার কার্যক্রম অচিরেই স্থানান্তর করা হবে শতভাগ স্বয়ংক্রিয়-জ্বালানী চালিত, পুনর্ব্যবহারোপযোগী ও নব-উদ্ভাবিত জ্বালানী-সাশ্রয়ী উপকরণে নির্মিত যা অচিরেই নেদারল্যান্ডসের সবচেয়ে টেকসই স্থাপনা হিসেবে স্বীকৃতি পেতে যাচ্ছে। ভবনটির প্রতিষ্ঠাতা Boudewijn Poelmann নিজেই প্রফেসর ইউনূসকে ভবনটি ও তার সকল উদ্ভাবনমূলক বৈশিষ্ট্যগুলো ঘুরিয়ে দেখান। ডাচ পোস্ট কোড লটারী প্রফেসর ইউনূসের হাতের ছাপ সংগ্রহ করে যা ব্রোঞ্জের ছাপে সংরক্ষণ করে নোবেল বিজয়ী ও মানবাধিকার কর্মী ডেসমন্ড টুটু, প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন ও টেনিস তারকা রাফায়েল নাদালের হাতের ছাপ সহ ভবনটির গ্যালারীতে প্রদর্শিত হবে।