Eighth Social Business Day 2018 Concludes with Enthusiasm and Promise of a Better Future
Press Release (03 July, 2018)
Nobel Laureate Professor Muhammad Yunus with the organizing team and volunteers of Social Business Day 2018.
Following a successful, opening and day 1 of the eighth Social Business Day on June 28, 2018, Day-2 marked the final day the ceremony with enthusiasm abound. Social Business Day 2018 took place on June 28 – 29, 2018, in Bengaluru, India as organized by the Yunus Centre and Yunus Social Business India with support from INK and Infosys, and attended by 1200 delegates from 42 countries.
The second day opened with the opening plenary “Corpoates in Social Business” which added to the global discourse of how corporates can engage in social development for which social business can be a pathway. Pecha Kucha presentations featured the following initiatives: “Grameen Caledonian College of Nursing- A Unique Social Business, Technology for social impact, “Simple Learnings, Simple Perspectives”, “Chittagong Social Business Centre”, “Yunus Sports Hub”, “YSB Global Experiences”, “Perfect Day” and “Creating a Thriving Social Business Ecosystem: for the youth by the youth”, “Social Business Academia Conference 2018” and “Updates on YSB Foundation Taiwan”.
Other sessions added to the diversity and depth of social business’s reach across sectors and areas through the plenaries “Converting Unemployment into Entrepreneurship” and “Social Business and Sports”. Hans Reitz, Co-founder, Grameen Creative Lab, based in Germany. Dr. Michael Roy, Senior Lecturer in Social Business at the Glasgow Caledonian University, Yunus Social Business Centre for Health and Society, Glasgow Caledonian University, Aarti Wig, Co-founder and Country Director, Yunus Social Business India led these plenary sessions with participation from distinguished panelists that included Achyuta Samanta, MP, Rajya Sabha of India, and Founder, KIIT and KISS of Odissa, India, Marie Soubeiran, Communication and Engagement Manager, Danone Communities, Managing Director, Grameen Danone Foods Ltd, Bangladesh, Chetna Gala Sinha, Founder and Chairperson, Mann Deshi Foundation, and actor, Film director, activist, and rugby player, Rahul Bose.
The special highlight of the event was the establishing formal relationship between NITI Aayog, Think Tank of government of India, and Yunus Social Business India, which was formalized by an on-stage MoU signing between Professor Yunus and Ramanan Ramanathan, Mission Director, Atal Innovation Mission of Niti Aayog l. Amitabh Kant, CEO of NITI Aayog addressed the conference via live videocast where he mentioned Professor Yunus’s life’s works have been an inspiration to him and to generations of development leaders across the world. Mr Kant also explained the work that the Indian government is doing in working towards the Sustainable Development Goals, and how their work ties in with social buisness. He apologized for not being present in person, for having been called away to the Parliament, and expressed his plan to visiting Professor Yunus in Bangladesh.
Students of Parikrama and Inventure Academy held a special cultural performance during the closing session in honor of Prof. Yunus.
It was Nobel Laureate Professor Muhammad Yunus’s closing address to the audience which left everyone inspired. The Nobel Peace prize winner showed the current and next generation leaders in academia and practice that the most honorary pursuit of all in the world is to add to other’s life and is also the need of the hour. "Making money is a happiness, Making other people happy is a super happiness" said Professor Yunus. He underscored how his efforts are meant to help liberate the human minds of its conventional selfish orientation which has the self-destructing inclinations. He urged the audience to work for building a world of empathy and human values. He said that the infinite potential of the human mind should be allowed to sprawl into creative actions and solutions to the world’s most pervasive problems, beginning with small effort’s. The houseful Infosys amphitheater cheered to his words of inspiration and brought the curtains down for the Social Business Day 2018 but continued with other related annual events.
Country Forums were held for the following countries and regions: Bangladesh, India, Europe, grearer china with mainland China, Hong Kong, Taiwan, and the grouo of countries consisting of Australia, Philippines, Malaysia, and Thailand and Japan. Each forum conducted an intensive discussion on their regional initiatives and key aspects on social business, and plans were laid out to follow. The day concluded with the Pre-Conference on Social Business Academia that serves as a preparatory meeting for the Social Business Academia Conference to be held in Wolfsburg, Germany in November year. The Pre-Conference which was attended by over 200 academics from universities around the world allows academicians and researchers, and members of the Yunus Social Business Centres located in various universities discuss how academic research in social business can be advanced. Professor Yunus laid down several ideas to do so including the suggestion that social business itself can serve as a resource-provider for research continuity. He concluded the discussion by inviting the academics and researchers to increase critical discourse in the field, building a strong foothold in universities, and acting to bridge the gap between academia and practice.
After the conclusion of Social Business Day, Nobel Laureate Professor Muhammad Yunus addressed conferences at Jain University and Bangalore International Center in Bangalore, as well as delivered a special lecture organized by Indian Merchant Chamber (IMC) at Mumbai University hall which is a UNESCO heritage site, and a private dinner hosted by IMC attended by the elites of Mumbai including actress Shabana Azmi and poet Javed Akhtar.
Caption for Photo 2: Nobel Laureate Professor Muhammad Yunus with celebrated Indian actress and activist Shabana Azmi and film lyricist Javed Akhtar in Mumbai yesterday evening.
End
প্রেস রিলিজ
একটি উন্নততর ভবিষ্যতের প্রত্যাশা ও প্রতিশ্রুতির মধ্য দিয়ে সমাপ্ত হলো সামাজিক ব্যবসা দিবস ২০১৮২৮ জুন ২০১৮-এ ৮ম সামাজিক ব্যবসা দিবস
২০১৮-এর ১ম দিনের সফল উদ্বোধনের পর ব্যাপক উৎসাহ ও প্রত্যাশার মধ্যে পালিত হলো দিবসটির ২য় ও সর্বশেষ দিন। আইএনকে ও ইনফোসিসের সহায়তায় ইউনূস সেন্টার ও ইউনূস সোশ্যাল বিজনেস ইন্ডিয়ার অয়োজনে ২৮-২৯ জুন ২০১৮ ভারতের বেঙ্গালুরুতে উদ্যাপিত হলো সামাজিক ব্যবসা দিবস ২০১৮। পৃথিবীর ৪২টি দেশের প্রায় ১,২০০ অংশগ্রহণকারী সম্মেলনে যোগ দেন।
দ্বিতীয় দিনটি শুরু হয় “সামাজিক ব্যবসায়ে কর্পোরেটসমূহ” শীর্ষক একটি প্লেনারী সেশন দিয়ে যেখানে কর্পোরেটগুলো কীভাবে সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে সামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারে তা নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়। এরপর বিভিন্ন পেচাকুচা উপস্থাপনার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান এগিয়ে যায় যার অন্তর্ভূক্ত ছিল “গ্রামীণ ক্যালেডোনিয়ান কলেজ অব নার্সিং Ñ একটি অনবদ্য সামাজিক ব্যবসা,” “সামাজিক অভিঘাতের জন্য প্রযুক্তি,” “সহজ শিখন, সহজ প্রেক্ষিত,” “চট্টগ্রাম সামাজিক ব্যবসা কেন্দ্র,” “ইউনূস স্পোর্টস হাব,” “ইউনূস সামাজিক ব্যবসা Ñ বৈশ্বিক অভিজ্ঞতা,” “নিখুঁত দিন,” “একটি শক্তিশালী সামাজিক ব্যবসা ইকোসিস্টেম গড়ে তুলতে: তরুণদের জন্য তরুণদের দ্বারা,” “ সোশ্যাল বিজনেস অ্যাকাডেমিয়া সম্মেলন ২০১৮,” ও “ইউনূস সোশ্যাল বিজনেস তাইওয়ানের সর্বশেষ তথ্য।”
অন্যান্য সেশনগুলোর বিষয়বস্তু ছিল বিভিন্ন আর্থ-সামাজিক খাতে সামাজিক ব্যবসার প্রয়োগ, যেমন “বেকারকে উদ্যোক্তায় রুপান্তর,” ও “সামাজিক ব্যবসা ও ক্রীড়া।” এই সেশনগুলো পরিচালনা করেন গ্রামীণ ক্রিয়েটিভ ল্যাবের সহ-প্রতিষ্ঠাতা হ্যান্স রাইট্জ, গ্লাসগো ক্যালেডোনিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনূস সোশ্যাল বিজনেস সেন্টার ফর হেল্থ এন্ড সোসাইটির সিনিয়র লেকচারার ইন সোশ্যাল বিজনেস ড. মাইকেল রয় এবং ইউনূস সোশ্যাল বিজনেস ইন্ডিয়া’র সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও কান্ট্রি ডিরেক্টর আরতি উইগ। এসব সেশনে অংশ নেন কলিংগ ইনস্টিটিউট অব ইন্ডাষ্ট্রিয়াল টেকনোলজী ও কলিংগ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল সায়েন্সেস এর প্রতিষ্ঠাতা ভারতীয় রাজ্যসভার সদস্য অচ্যুত সামন্ত, ড্যানোন কমিউনিটিজ-এর কমিউনিকেশান্স এন্ড এনগেজমেন্ট ম্যানেজার এবং বাংলাদেশে গ্রামীণ ড্যানোন ফুডস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ম্যারি সুবেইরান, মান দেশী ফাউন্ডেশান-এর প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান চেতন গালা সিনহা এবং বিশিষ্ট ভারতীয় অভিনেতা, সমাজসেবী ও রাগবি খেলোয়াড় রাহুল বোসের মত খ্যাতনামা ব্যক্তিগণ।
এ দিনের বিশিষ্ট আকর্ষণ ছিল এনআইটিআই আয়োগ ও ইউনূস সোশ্যাল বিজনেস ইন্ডিয়ার মধ্যকার সংযোগ। অনুষ্ঠান মঞ্চেই স্ব-স্ব প্রতিষ্ঠানের পক্ষে স্বাক্ষরিত এই সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন প্রফেসর ইউনূস এবং অতন ইনোভেশন ল্যাবস-এর মিশন ডিরেক্টর রামানন রামনাথন। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে লাইভ ভিডিও-ও মাধ্যমে অংশ নেয়া ভারত সরকারের এনআইটিআই আয়োগ-এর প্রধান নির্বাহী অমিতাভ কান্ত বলেন যে, প্রফেসর ইউনূসের জীবন ও কর্ম তাঁর ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মসমূহের নেতৃত্বের জন্য প্রেরণা হিসেবে কাজ করে যাবে। জনাব কান্ত ব্যাখ্যা করেন টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে ভারত সরকারের কাজগুলো কীভাবে সামাজিক ব্যবসার সাথে সম্পৃক্ত। সংসদে জরুরী কাজে ব্যস্ত থাকার কারণে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে না পারায় তিনি দুঃখ প্রকাশ করেন, তবে বাংলাদেশে গিয়ে প্রফেসর ইউনূসের সাথে সাক্ষাৎ করার আগ্রহ ব্যক্ত করেন।
পরিক্রমা ও ইনভেঞ্চার একাডেমীর ছাত্ররা সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রফেসর ইউনূসের সম্মানে একটি অনবদ্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপস্থাপন করে।
সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রফেসর ইউনূসের বক্তৃতা সকলকে প্রবলভাবে অনুপ্রাণিত করে। নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ইউনূস বর্তমান ও পরবর্তী প্রজন্মের শিক্ষাবিদ ও সমাজকর্মীদের নিকট তুলে ধরেন যে, পৃথিবীর সবচেয়ে সম্মানজনক কাজ হচ্ছে অন্যের জীবনকে অর্থবহ করার জন্য কাজ করা এবং এটাই এখন সময়ের দাবী। তিনি বলেন, “টাকা উপার্জন করাটা আনন্দের, তবে অন্যদের সুখী করাটা পরম আনন্দের।” তিনি বর্তমানকার আত্ম-বিধ্বংসী প্রবণতা থেকে মানুষকে মুক্ত করে একটি পারস্পরিক সহযোগিতা ও সহানুভূতি-ভিত্তিক পৃথিবী গড়ে তোলার উপর জোর দেন। তিনি বলেন যে, প্রতিটি মানুষই অসীম সম্ভাবনায় পূর্ণ এবং মানুষের এই সম্ভাবনাকে পৃথিবীর বিভিন্ন জরুরী সমস্যার সমাধানে সফলভাবে ব্যবহার করা যায়। তাঁর প্রবল উৎসাহব্যঞ্জক বক্তব্যের পর অনুষ্ঠানস্থল ইনফোসিস অ্যাম্ফিথিয়েটার শ্রোতাদের হর্ষধ্বনিতে মুখরিত হয়ে ওঠে এবং এরপরই যবনিকা নামে সামাজিক ব্যবসা দিবস ২০১৮-এর। তবে বার্ষিক এই অনুষ্ঠানটির অন্যান্য কর্মকান্ডগুলো অব্যাহত থাকে।
সমাবেশ শেষ হলেও গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক ইস্যুগুলোতে সংলাপ ও কাজ চালিয়ে যাবার প্রতিশ্রুতির মধ্য দিয়ে সম্মেলনের অংশগ্রহণকারীরা সমাবেশস্থল ত্যাগ করেন। যে সকল দেশের কান্ট্রি ফোরাম অনুষ্ঠিত হয় সেগুলো ছিল বাংলাদেশ, ভারত, ইউরোপ, চীন, হংকং, তাইওয়ান, অষ্ট্রেলিয়া, ফিলিপাইন, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ও জাপান। প্রতিটি ফোরামেই বিভিন্ন আঞ্চলিক উদ্যোগ ও সামাজিক ব্যবসার বিভিন্ন দিক এবং পরবর্তী করণীয়গুলোর উপর বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। সম্মেলন শেষ হয় এ বছর ওল্ফসবার্গ, জার্মানীতে অনুষ্ঠেয় সামাজিক ব্যবসা অ্যাকাডেমিয়া সম্মেলন ২০১৮-এর প্রস্তুতিমূলক, প্রাক-সম্মেলন সভার মধ্য দিয়ে। এই প্রাক-সম্মেলন সভায় প্রায় ২০০ শিক্ষাবিদ, গবেষক ও বিশ্বজুড়ে ইউনূস সোশ্যাল বিজনেস সেন্টারসমূহের সদস্যগণ কীভাবে পৃথিবীব্যাপী সামাজিক ব্যবসার উপর গবেষণা ও মাঠ পর্যায়ের কর্মকান্ড এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায় তা নিয়ে আলোচনা করেন। প্রফেসর ইউনূস এ বিষয়ে বেশ কিছু আইডিয়া উপস্থাপন করেন যার একটি ছিল এই যে, এসব গবেষণার ধারাবাহিকতার জন্য সম্পদ-সরবরাহকারী হিসেবেও সামাজিক ব্যবসা কাজ করতে পারে। তিনি এই ক্ষেত্রে সমালোচনাকে উৎসাহিত করতে, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সামাজিক ব্যবসার ভিত্তিকে আরো শক্তিশালী করতে, এবং সামাজিক ব্যবসার জ্ঞান ও চর্চার মধ্যে সেতুবন্ধ হিসেবে কাজ করতে শিক্ষাবিদ ও গবেষকদের আমন্ত্রণ জানিয়ে আলোচনার সমাপ্তি টানেন।
সামাজিক ব্যবসা দিবস সমাপ্তির পর নোবেল লরিয়েট প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস জৈন বিশ্ববিদ্যালয় ও ব্যাঙ্গালোর ইন্টারন্যাশনাল সেন্টারে দু’টি পৃথক সম্মেলনে ভাষণ দেন। এছাড়াও তিনি ইউনেস্কো হেরিটেজ সাইট হিসেবে স্বীকৃত মুম্বাই বিশ্ববিদ্যালয় হলে ইন্ডিয়ান মার্চেন্ট চেম্বার আয়োজিত একটি বিশেষ অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দেন। তিনি চেম্বার আয়োজিত একটি নৈশভোজেও অংশ নেন যেখানে আরো যোগ দেন অভিনেত্রী শাবানা আজমী ও কবি জাভেদ আকতারসহ মুম্বাইয়ের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।
-----