YUNUS URGES FOR BUILDING CIRCULAR ECONOMY AT ONE PLANET SUMMIT
Press Release (14 December, 2017)
More than 50 World Leaders Deliberate on the Second Anniversary of Paris Climate agreement in France at the One Planet Summit
Nobel Laureate Professor Muhammad Yunus spoke at a roundtable discussion titled 'Accelerating local and regional climate action' during the One Planet Summit in Paris hosted by President Emmanuel Macron of France. Other distinguished panelists, from left to right, are John Kerry, former Secretary of State of the United States, Isabelle Kocher, CEO of ENGIE, largest energy company in France, Geraldine Amiel, Paris Bureau Chief, Bloomberg News and moderator of the panel, and Jean-Louis Chaussade, CEO of Suez.
Nobel Laureate Professor Muhammad Yunus urged the global community towards building circular economy as way forward to tackle the climate change challenges at the ‘One Planet Summit’ in France. Professor Yunus made these remarks during the plenary session of the conference which was organized in the second anniversary of the adoption of the historic Paris climate agreement; the President of France Emmanuel Macron hosted a wide array of public and private sector leaders at the “One Planet Summit.”
In his remarks he said, "An important methodology to achieve zero net carbon is social business. You asked us to talk about business not as usual. Social business is indeed business not as usual. It takes personal profit off the table. It is non--dividend company.” He shared the examples of Grameen Shakti; how social business can have tangible impact in tackling climate issues effectively and sustainably. Collectively Bangladesh has 4 million home with solar home systems now and out of the total number, 2 million are installed by Grameen Shakti. Government’s renewable energy agency, IDCOL, has been assisting to finance the solar energy outreach in Bangladesh, he added
Professor Yunus also discussed about the massive wastes our modern civilizations is generating. One such waste is plastic which he said is killing us. He highlighted a recycling initiative he is taking as social business in Vietnam with support from WWF to clean up Mekong river from plastic waste. He emphasized that we needed to recycle automobile tires too. He mentioned that it was strange that less than 7 percent of tires are re-used. The rest create pollution. He is initiating a recycling project of tired tires too. Another issue , food waste is also a big challenge that is creating pressure on the planet. By recycling waste vegetables to bring them back into food chain can save huge natural resources. Already a big social business company Bon et Bien has been operating in France.
Professor Yunus said, “it is entrepreneurship and social businesses which will go a long way in saving the world . We should be preparing ourselves for creating circular economy. Nothing should go out of the use.” Professor Yunus also participated in a high level panel with global energy experts during the One Planet Summit.
The Summit was co-hosted by the Secretary General of UN and the President of World Bank group.
------
প্রেস রিলিজ
ওয়ান প্ল্যানেট শীর্ষ সম্মেলনে চক্রাকার অর্থনীতি গড়ে তুলতে প্রফেসর ইউনূসের আহ্বান
প্যারিস জলবায়ু চুক্তির দ্বিতীয় বর্ষ পূর্তিতে ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত ওয়ান প্ল্যানেট সামিটে আলোচনায় বসলেন পঞ্চাশেরও বেশী বিশ্ব নেতা
নোবেল লরিয়েট প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত ওয়ান প্ল্যানেট শীর্ষ সম্মেলনে জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিশ্ব সম্প্রদায়কে চক্রাকার অর্থনীতি (Circular Economy) গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন । ঐতিহাসিক প্যারিস জলবায়ু চুক্তির দ্বিতীয় বর্ষ পূর্তি উদ্যাপন উপলক্ষে আয়োজিত এই সম্মেলনের প্লেনারী অধিবেশনে ভাষণ প্রদানকালে তিনি এই আহ্বান জানান। উল্লেখ্য যে, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল ম্যাকরোঁ সরকারী ও বেসরকারী উভয় সেক্টরের বিপুল সংখ্যক বিশ্ব নেতাকে ওয়ান প্ল্যানেট শীর্ষ সম্মেলনে আমন্ত্রণ জানান।
তাঁর বক্তৃতায় প্রফেসর ইউনূস বলেন, “শূন্য নীট কার্বনের লক্ষ্য অর্জনের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় হচ্ছে সামাজিক ব্যবসা গড়ে তোলা। আপনারা আমাকে প্রচলিত ব্যবসার বাইরে অন্য ব্যবসা নিয়ে বলতে বলেছেন। সামাজিক ব্যবসা প্রকৃতপক্ষেই একটি অপ্রচলিত ব্যবসা। এই ব্যবসা ব্যক্তিগত মুনাফা স্বীকার করেনা; এটি লভ্যাংশ-বিহীন কোম্পানী। তিনি গ্রামীণ শক্তির উদাহরণ তুলে ধরেন যেখানে একটি সামাজিক ব্যবসা কার্যকর ও টেকসইভাবে জলবায়ু সংক্রান্ত সমস্যাগুলোর মোকাবেলায় সুনির্দিষ্ট সাফল্য অর্জন করেছে। বাংলাদেশের ৪০ লক্ষ বাড়িতে সোলার হোম সিস্টেম স্থাপিত হয়েছে যার ২০ লক্ষই স্থাপন করেছে গ্রামীণ শক্তি।” তিনি আরো বলেন, নবায়নযোগ্য শক্তি সংক্রান্ত সরকারী সংস্থা ইডকল বাংলাদেশের সর্বত্র সৌর শক্তির অর্থায়নে সহায়তা করে আসছে।
প্রফেসর ইউনূস আধুনিক সভ্যতা যে বিপুল পরিমানে বর্জ্য তৈরী করছে সে বিষয়েও সতর্ক বানী উচ্চারণ করেন। তিনি বলেন, এই বর্জ্যগুলোর একটি হচ্ছে প্লাস্টিক, যা আমাদের হত্যা করছে। তিনি এ প্রসঙ্গে ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ডলাইফ ফান্ড-এর সহায়তার ভিয়েতনামের মেকং নদীকে প্লাস্টিক বর্জ্য মুক্ত করার লক্ষ্যে সামাজিক ব্যবসা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত তাঁর একটি রিসাইক্লিংয়ের উদ্যোগের কথা তুলে ধরেন। তিনি জোর দিয়ে বলেন যে, গাড়ীর টায়ারকেও রিসাইকেল করা প্রয়োজন। তিনি পরিত্যক্ত টায়ারকে রিসাইকেল করার একটি প্রকল্প নিচ্ছেন বলেও জানান। আরেকটি সমস্যা হচ্ছে খাদ্য বর্জ্য যা এই গ্রহের জন্য একটি বড় ধরনের সমস্যা হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে। বর্জ্য শাক-সবজিকে রিসাইকেল করে খাদ্য-শৃংখলের মধ্যে এনে বিপুল পরিমাণ প্রাকৃতিক সম্পদ বাঁচানো সম্ভব। ফান্সে Bon et Bien নামে একটি বৃহৎ সামাজিক ব্যবসা কোম্পানী এই লক্ষ্যে ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছে বলে তনি জানান।
প্রফেসর ইউনূস আরো বলেন, “এই পৃথিবীকে রক্ষা করতে ব্যবসায় উদ্যোগ ও সামাজিক ব্যবসা অনেক দুর এগিয়ে যাবে। চক্রকার অর্থনীতি সৃষ্টি করতে আমাদের নিজেদেরকে প্রস্তুত করা দরকার। কোনো কিছুই ফেলে দেয়ার কোনো সুযোগ নেই।” ওয়ান প্ল্যানেট সামিট চলাকালীন প্রফেসর ইউনূস এনার্জি বিষয়ক বিশ্বের নেতৃস্থানীয় বিশেষজ্ঞদের একটি উচ্চ পর্যায়ের প্যানেল আলোচনায়ও অংশ নেন।
ওয়ান প্ল্যানেট শীর্ষ সম্মেলনের সহ-আয়োজক ছিলেন জাতি সংঘ মহাসচিব এবং বিশ্ব ব্যাংক গ্রুপের প্রেসিডেন্ট।