X

Type keywords like Social Business, Grameen Bank etc.

Professor Yunus addresses healthcare and ageing in Tokyo, at International Social Business Forum in Japan

Professor Yunus addresses healthcare and ageing in Tokyo, at International Social Business Forum in Japan

Press Release (22 February 2017)

Tokyo Governor Seeks Yunus' Advice for 2020 Tokyo Summer Olympic and women entrepreneurship in Tokyo

Governor of Tokyo, Ms Yuriko Koike, who is also the former Environment Minister of Japan, called on Nobel Laureate Professor Muhammad Yunus during his trip to Japan to discuss social business opportunities and women entrepreneurship in the Tokyo city. Governor also invited Professor Yunus to address a special consultative session with Olympic officials who are organizing the Tokyo Summer Olympic 2020.

Nobel Laureate Professor Yunus discussed how social business can offer innovative solutions to healthcare issues related to Japan's aging population while delivering the keynote speech at the first social business International Conference on Healthcare, SDGs, as chief guest organized by Kyushu University and Asahi Newspaper on February 21st, 2017 held at Asahi Hamarikyu Hall, Tokyo, Japan. Professor Yunus talked about the aging society, changing pattern of healthcare and how the young can contribute to this social need. Governor of Tokyo, who was former Environment Minister if Japan, Yuriko Koike spoke as a guest speaker. People from Academia and Industry were the audience of these programs. Professor Yunus also awarded the winner of Yunus and Youth Social Business Design Competition conducted by Kyushu University Yunus Shiiki Social Business Centre. Governor of Tokyo had an exclusive meeting with Professor Yunus regarding application of social business concept in creating a city-wide program of women entrepreneurship.

 

Professor Yunus was invited by Governor to come back soon to address a special consultative session with Olympic officials who are organizing the Tokyo Summer Olympic 2020.

Professor Yunus visited Kyoto to address the students and faculty of Doshisha University. He was received by the Governor of Kyoto, Keiji Yamada. Governor Yamada describes the current social issues of Kyoto city and sought Professor Yunus’ advice on how to design a social business to solve them. The issues mentioned were (1) aging community- healthy people have expertise but cannot utilize them because they are already retired; (2) limitations of NGOs, NPOs - as the government has to continuously provide financial assistance to do the social work. Professor Yunus proposed to create a fund, a social business fund, to provide unlimited life for the investment fund. Professor Yunus proposed that a social business contest can be held for retired citizen. They can list the problems in their own way, come up with business ideas about how to solve the problems in a social business way. The government can create a fund to the exciting proposals to carry out experiments to test the concept. Finally they can invest to the most suitable ones. Governor also expressed his interests to make Kyoto a social business city when he heard that other countries like Germany, Italy announced some of their cities as social business city.

----- END ----

 

প্রেস রিলিজ

টোকিও, জাপানে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক সামাজিক ব্যবসা ফোরামে স্বাস্থ্যসেবা ও বয়স্কদের সমস্যা বিষয়ে ভাষণ দিলেন প্রফেসর ইউনূস

টোকিওর গভর্ণর ২০২০ টোকিও গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক ও টোকিওতে নারী উদ্যোক্তাদের বিষয়ে প্রফেসর ইউনূসের পরামর্শ চাইলেন

 

২১ ফেব্রুয়ারী ২০১৭ নোবেল লরিয়েট প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস সামাজিক ব্যবসা কীভাবে জাপানের বয়স্ক মানুষদের স্বাস্থ্যসেবা সম্পর্কিত সমস্যাগুলোর সমাধানে বিভিন্ন উদ্ভাবনশীল সমাধান নিয়ে এগিয়ে আসতে পারে সে বিষয়ে টোকিওতে বক্তৃতা দেন। কিউশু বিশ্ববিদ্যালয় ও আসাহি পত্রিকা কর্তৃক আয়োজিত এবং টোকিও-র আসাহি হামারিকিউ হলে অনুষ্ঠিত এসডিজি সংশ্লিষ্ট স্বাস্থ্যসেবা সংক্রান্ত প্রথম সামাজিক ব্যবসা আন্তর্জাতিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির মূল ভাষণ দিতে গিয়ে তিনি এ বিষয়ে আলোচনা করেন। প্রফেসর ইউনূস বয়স্ক সমাজ, স্বাস্থ্যসেবার পরিবর্তিত ধরন ও এই সামাজিক চাহিদাটি পূরণে তরুণ সমাজ কী ভূমিকা পালন করতে পারে সে বিষয়ে বিস্তারিত কথা বলেন। টোকিওর গভর্ণর ও জাপানের প্রাক্তন পরিবেশ মন্ত্রী মিস ইউরিকো কোইকে-ও অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শিল্প প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা এসব অনুষ্ঠানে শ্রোতা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও প্রফেসর ইউনূস কিউশু বিশ্ববিদ্যালয় ইউনূস শীকি সামাজিক ব্যবসা কেন্দ্র আয়োজিত ইউনূস ও যুব সামাজিক ব্যবসা ডিজাইন প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের পুরস্কার প্রদান করেন। সামাজিক ব্যবসার ধারণা প্রয়োগ করে টোকিওর নারী উদ্যোক্তাদের জন্য একটি নগর-ব্যাপী কর্মসূচি গড়ে তোলা নিয়ে টোকিওর গভর্ণর প্রফেসর ইউনূসের সাথে একটি বিশেষ বৈঠকও করেন।

এছাড়াও টোকিওর গভর্ণর ২০২০ সালে অনুষ্ঠেয় টোকিও গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের আয়োজক কর্মকর্তাদের একটি বিশেষ পরামর্শক সেশনে বক্তৃতা দেবার জন্য প্রফেসর ইউনূসকে অচিরেই আবারো টোকিও আসার জন্য আমন্ত্রণ জানান।

প্রফেসর ইউনূস দোশিশা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ও শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে বক্তৃতা দেবার জন্য কিওটো সফর করেন। তাঁকে অভ্যর্থনা জানান কিওটোর গভর্ণর মি. কেইজি ইয়ামাদা। গভর্ণর ইয়ামাদা কিওটোর সমসাময়িক বিভিন্ন ইস্যু বিষয়ে প্রফেসর ইউনূসকে অবহিত করেন এবং এগুলোর সমাধান করতে কীভাবে সামাজিক ব্যবসা গড়ে তোলা যায় সে বিষয়ে প্রফেসর ইউনূসের পরামর্শ চান। ইস্যুগুলো হচ্ছে: (১) বয়স্ক সমাজ - সুস্থ বয়স্কদের বিভিন্ন বিষয়ে পারদর্শিতা থাকলেও তাঁরা অবসরে চলে যাবার কারণে তাঁদের দক্ষতা কাজে লাগাতে পারছেন না; (২) এনজিও ও অলাভজনক প্রতিষ্ঠানগুলোর সীমাবদ্ধতা - যেহেতু সরকারকে সামাজিক কাজে ক্রমাগতভাবে আর্থিক সহায়তা দিয়ে যেতে হচ্ছে। প্রফেসর ইউনূস বিনিয়োজিত তহবিলকে একটি অসীম আয়ু দেবার জন্য একটি সামাজিক ব্যবসা তহবিল তৈরীর প্রস্তাব দেন। তিনি অবসরে যাওয়া নাগরিকদের জন্য একটি সামাজিক ব্যবসা প্রতিযোগিতার আয়োজন করার প্রস্তাব করেন। এই প্রতিযোগিতায় তাঁরা নিজেদের মতো করে সমস্যাগুলোর তালিকা তৈরী করবেন এবং সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে এই সমস্যাগুলো সমাধান করতে বিভিন্ন আইডিয়া উপস্থাপন করবেন। যে প্রস্তাবগুলো আকর্ষণীয় বলে মনে হবে সেগুলো পরীক্ষা করে দেখার উদ্দেশ্যে সরকার একটি তহবিল গঠন করতে পারে। চূড়ান্তভাবে সবচেয়ে উপযোগী প্রস্তাবগুলোতে বিনিয়োগ করা যেতে পারে। জার্মানী, ইটালী ইত্যাদি বিভিন্ন দেশের কয়েকটি নগরী নিজেদেরকে সামাজিক ব্যবসা নগরী হিসেবে ঘোষণা করেছে জানতে পেরে গভর্ণর ইয়ামাদা কিওটোকেও সামাজিক ব্যবসা নগরীতে পরিণত করার আগ্রহ ব্যক্ত করেন।